জীবাশ্ম জ্বালানি কাকে বলে-জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার

জীবাশ্ম জ্বালানি বিশ্বের সর্বাধিক ব্যবহৃত শক্তির উত্সগুলির মধ্যে একটি। তারা শতাব্দী ধরে শক্তির প্রাথমিক উত্স ছিল এবং আজও তা অব্যাহত রয়েছে। এই ব্লগ পোস্টে, আমরা জীবাশ্ম জ্বালানী কি, কিভাবে তারা গঠিত হয়, তাদের সুবিধা এবং অসুবিধা এবং পরিবেশের উপর তাদের প্রভাব নিয়ে আলোচনা করব।
জীবাশ্ম জ্বালানি কাকে বলে (Fossil Fuel )
বহু প্রাচীনকালের উদ্ভিদ এবং প্রাণীর মৃতদেহের যে ধ্বংসাবশেষ মাটির নিচে পাওয়া যায় তাকে জীবাশ্ম বলে। শত শত মিলিয়ন বছর আগের প্রাণী এবং উদ্ভিদদেহের ধ্বংসাবশেষ জীবাশ্ম রূপে পাওয়া গেছে। কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস ও পেট্রোলিয়াম যেগুলো আমরা জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করি সেগুলো জীবাশ্ম রূপে মাটির নিচ থেকে পাওয়া যায়। তাই কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস ও পেট্রোলিয়ামকে জীবাশ্ম জ্বালানি বলে)
শত শত মিলিয়ন বছর আগে এ পৃথিবীর ইতিহাসে বিভিন্ন সময় ছিল যখন এ পৃথিবীজুড়ে ছিল ঘন বনজঙ্গল, নিচু জলাভূমি আর সমুদ্র যেখানে ছিল জলজ উদ্ভিদ, ফাইটোপ্লাংকট (পানিতে বসবাসকারী এক ধরনের শৈবাল), জুওপ্লাংকটন (পানিতে বসবাসকারী এক ধরনের ছোট প্রাণী)। বিভিন্ন সময় বড় বড় প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে এই ধরনের উদ্ভিদ, প্রাণী মাটিচাপা পড়ে যায়। সময়ের বিবর্তনে তার উপর আরও মাটি পড়ে। ধীরে ধীরে এগুলো মাটির গভীর থেকে গভীরে চলে যেতে থাকে। ফলে এর উপর চাপ ও তাপমাত্রা বাড়তে থাকে। বায়ুর অনুপস্থিতিতে এগুলোর ক্ষয় ও রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটতে থাকে। শত শত মিলিয়ন বছর ধরে তাপ, চাপ আর রাসায়নিক পরিবর্তনের কারণে বড় বড় উদ্ভিদ ও প্রাণী থেকে শুরু করে ক্ষুদ্রতম উদ্ভিদ ও প্রাণী পর্যন্ত সকল ধরনের উদ্ভিদ ও প্রাণী থেকে জীবাশ্ম জ্বালানির সৃষ্টি হয়েছে। বড় বড় উদ্ভিদ থেকে কয়লা আর ফাইটোপ্লাংকটন, জুওপ্লাংকটন ও মৃত প্রাণীর দেহাবশেষ থেকে পেট্রোলিয়ামের সৃষ্টি হয়েছে। এ পরিবর্তন অব্যাহত থাকায় পেট্রোলিয়াম আরও পরিবর্তিত হয়ে প্রাকৃতিক গ্যাস সৃষ্টি হয়। তাই কোথাও কোথাও পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস এক সাথেই থাকে। যেমন: বংলাদেশের হরিপুর গ্যাসক্ষেত্রে প্রাকৃতিক গ্যাসের সাথে পেট্রোলিয়ামও পাওয়া গেছে। এই জীবাশ্ম জ্বালানির মূল উৎস জীবদেহ, তাই এ সকল জ্বালানির মূল উপাদান কার্বন ও কার্বনের যৌগ।

 জীবাশ্ম জ্বালানি উদাহরণ

1.1.1 প্রাকৃতিক গ্যাস (Natural Gas)

প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান হলো মিথেন (80%)। এছাড়া প্রাকৃতিক গ্যাসে ইথেন (2%), প্রোপেন .(6%), বিউটেন ও আইসোবিউটেন (4%) এবং পেন্টেন (3%) থাকে। কিন্তু বাংলাদেশে এ পর্যন্ত যে প্রাকৃতিক গ্যাস পাওয়া গেছে তাতে 99.99% মিথেন থাকে


.1.2 পেট্রোলিয়ামের উপাদানসমূহ ও তাদের পৃথকীকরণ

পেট্রোলিয়াম সাধারণত 5000 ফুট বা তার চেয়েও গভীরে শিলা স্তরের মধ্যে পাওয়া যায়। পেট্রোলিয়ামের সাথে অনেক সময় প্রাকৃতিক গ্যাস থাকে যা পেট্রোলিয়ামের উপরিভাগে চাপ প্রয়োগ

করে। কূপ খনন করা হলে এই প্রাকৃতিক গ্যাস পেট্রোলিয়ামকে ভূ-পৃষ্ঠের উপরিভাগে উঠে আসে সাহায্য করে। যে পেট্রোলিয়াম খনি থেকে সরাসরি পাওয়া যায় তাকে অপরিশোধিত রে (crude Oil) বা পেট্রোলিয়াম বলে) এই অপরিশোধিত তেল অশাহ, কখনো কখনো সালফারের কিছু কিছু যৌগ থাকার কারণে দুর্দশাপ্ত হয়। এই পেট্রোলিয়াম মূলত বিভিন্ন হাইড্রোকার্বনের মিল এবং সরাসরি ব্যবহার উপযোগী নয়। এই অপরিশোধিত তেল আংশিক পাতন পদ্ধতিতে স্ফুটনাঙ্কের উপর ভিত্তি করে পৃথক করা হয়।

(আংশিক পাতনও হলো এক ধরনের পাতন। এখানে বাষ্পকে ঠাণ্ডা করার জন্য লম্বা থাকে) কলাম থাকে কলাম আবার বিভিন্ন অংশে বিভক্ত। নিচের অংশটির তাপমাত্রা সবচেয়ে বেশি। যে অংশ যত উপরে তার তাপমাত্রা তত কম। ফলে যদি একাধিক তরলের মিশ্রণকে তাপ দিয়ে বাষ্পীভূত করে আংশিক পাতন কলামের নিচের অংশে প্রবেশ করানো হয় তবে বাষ্পের ধর্ম অনুযায়ী তা কলামের উপরের দিকে উঠবে। যেহেতু উপরের অংশগুলোর তাপমাত্রা কম থাকে, তাই তরলের মিশ্রণের প্রত্যেকটি উপাদান তাদের স্ফুটনাঙ্ক অনুযায়ী আংশিক পাতন কলামের বিভিন্ন অংশে পৃথক হয়। পেট্রোলিয়াম বিভিন্ন হাইড্রোকার্বনের মিশ্রণ। এদের স্ফুটনাঙ্কও বিভিন্ন। আগেই বলা হয়েছে অপরিশোধিত তেল ব্যবহারের উপযুক্ত নয়, কিন্তু একে যদি আংশিক পাতনের সাহায্যে পৃথক করা হয় তবে এ অপরিশোধিত তেল থেকে পেট্রল, গ্যাস, পেট্রোলিয়াম, ন্যাপথা, কেরোসিন, ডিজেল, প্যারাফিন মোম এবং পিচ প্রভৃতি অংশে বিভক্ত হয়ে যায়। যা বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা যায়। আংশিক পাতন কলাম থেকে প্রাপ্ত বিভিন্ন অংশের নাম, বিভিন্ন অংশের স্ফুটনাঙ্ক, বিভিন্ন অংশে যে হাইড্রোকার্বনসমূহ থাকে তাদের কার্বন সংখ্যা এবং তাদের ব্যবহার নিচে বর্ণনা করা হলো:

না পেট্রোলিয়াম গ্যাস: এ অংশের স্ফুটনাঙ্ক 0°C থেকে 20°C পর্যন্ত। এ অংশে যে হাইড্রোকার্বনসমূহ থাকে তাদের অণুতে কার্বন সংখ্যা 1 থেকে 4 পর্যন্ত। পেট্রোলিয়ামে শতকরা দুই ভাগ পেট্রোলিয়াম গ্যাস থাকে। এ গ্যাসকে চাপ প্রয়োগ করে তরলে পরিণত করে সিলিন্ডারে ভর্তি করা হয় এবং LPG (Liquefied Petroleum Gas) নামে রান্নার কাজে ও অন্যান্য কাজে তাপ উৎপাদনের জন্য ব্যবহার করা হয়।


দি) পেট্রোল (গ্যাসোলিন): এ অংশের স্ফুটনাঙ্ক 21°C থেকে 70°C পর্যন্ত। এ অংশে যে হাইড্রোকার্বনসমূহ থাকে তাদের অণুতে কার্বন সংখ্যা 5 থেকে 10 পর্যন্ত। পেট্রোলিয়ামে শতকরা 5 ভাগ পেট্রল থাকে। একে গ্যাসোলিনও বলা হয়। যানবাহনের ইঞ্জিনে জ্বালানি হিসেবে গ্যাসোলিন ব্যবহার করা হয়।


(iii) ন্যাপথা: এ অংশের স্ফুটনাঙ্ক 71°C থেকে 120°C পর্যন্ত। এ অংশে যে হাইড্রোকার্বনসমূহ থাকে তাদের অণুতে কার্বন সংখ্যা 7 থেকে 14 পর্যন্ত। পেট্রোলিয়ামে শতকরা 10 ভাগ ন্যাপথা থাকে। জ্বালানি ও পেট্রোকেমিক্যাল শিল্পে বিভিন্ন রাসায়নিক পদার্থ ও অন্যান্য অনেক ব্যবহার্য দ্রব্য তৈরি করা হয়।


(iv) কেরোসিন: এ অংশের স্ফুটনাঙ্ক 121°C থেকে 170°C পর্যন্ত। এ অংশে যে সকল হাইড্রোকার্বন থাকে তাদের অণুতে কার্বন সংখ্যা 11 থেকে 16 পর্যন্ত। পেট্রোলিয়ামে শতকরা 13 ভাগ কেরোসিন থাকে। পেট্রোলিয়ামের এই অংশকে জেট ইঞ্জিনের জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার করা হয়।


(c) ডিজেল: এ অংশের স্ফুটনাঙ্ক 171°C থেকে 270°C পর্যন্ত। এ অংশে যে হাইড্রোকার্বনসমূহ থাকে তাদের অণুতে কার্বন সংখ্যা 17 থেকে 20 পর্যন্ত। যানবাহনের জ্বালানি, পিচ্ছিলকারক পদার্থ ও দ্রাবক হিসেবে ব্যবহার করা হয়।


দি) প্যারাফিন মোম: এ অংশের স্ফুটনাঙ্ক 271°C থেকে 340°C পর্যন্ত। এ অংশে যে হাইড্রোকার্বনসমূহ থাকে তাদের অণুতে কার্বন সংখ্যা 20 থেকে 30 পর্যন্ত। প্যারাফিন মোম টয়লেট্রিজ এবং ভ্যাসলিন তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।


ban) পিচ: এ অংশের স্ফুটনাঙ্ক 340°C থেকে উচ্চ তাপমাত্রা পর্যন্ত। এ অংশে যে হাইড্রোকার্বনসমূহ

থাকে তাদের অণুতে কার্বন সংখ্যা 30 এর বেশি। রাস্তা তৈরিতে এটি কাজ লাগে।


জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার ও পরিবেশ দূষণ

১৮০০-২০০৭ সাল পর্যন্ত কার্বন ক্ষয়। নোটঃ কার্বন টেমপ্লেট:Co2-এর মোট ভরের মাত্র ২৭% শিল্প বিপ্লবের পর থেকে গত ৪০০,০০০ বছরে কার্বন ডাইঅক্সাইড বৃদ্ধির হার জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহারে পরিবেশ দূষণ খুব বেশি ঘটে। একটি পরিসংখ্যান থেকে দেখা গেছে কয়লা থেকে তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে তড়িৎ আহরণে কর্মীদের মৃত্যুর হার পারমাণবিক রিয়াক্টরে কর্মীর মৃত্যুর হারের সমান। গাড়ি, এরোপ্লেন, জাহাজ ও ট্রেন চালাতে যে জ্বালানি ব্যবহৃত হয় তা প্রধানত জীবাশ্ম জ্বালানি (খনিজ তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাস)। মোটর গাড়ি ও কলকারখানা থেকে নির্গত ধোঁয়া পরিবেশ দূষিত করে। এছাড়া কার্বন ডাইঅক্সাইড-এর পরিমাণ আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে যায়। এছাড়া ঐ অঞ্চলের জীববৈচিত্রের ওপরও তা প্রভাব ফেলে।


পরিবেশের উপর প্রভাব

জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার পরিবেশের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে। জীবাশ্ম জ্বালানী নিষ্কাশন, প্রক্রিয়াকরণ এবং পোড়ানোর ফলে বায়ু এবং জল দূষণ, বন উজাড় এবং বাসস্থান ধ্বংস হতে পারে। এটি জলবায়ু পরিবর্তনেও অবদান রাখে, যা পরিবেশ এবং মানব সমাজের উপর সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলতে পারে। এই প্রভাবগুলি প্রশমিত করার জন্য, অনেক দেশ জীবাশ্ম জ্বালানির উপর তাদের নির্ভরতা কমাতে এবং পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির উত্সগুলিতে রূপান্তর করার জন্য নীতিগুলি বাস্তবায়ন করেছে। এই নীতিগুলির মধ্যে পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি প্রযুক্তির উন্নয়ন এবং স্থাপনার জন্য প্রণোদনা, সেইসাথে গ্রিনহাউস গ্যাস এবং অন্যান্য দূষণকারীর নির্গমনকে সীমিত করে এমন প্রবিধান অন্তর্ভুক্ত।


জীবাশ্ম জ্বালানী হল জৈব পদার্থ যা পৃথিবীর ভূত্বকের মধ্যে পাওয়া যায়। তারা মৃত গাছপালা এবং প্রাণীদের দেহাবশেষ থেকে গঠিত হয় যা লক্ষ লক্ষ বছর ধরে সমাহিত করা হয়েছে। জীবাশ্ম জ্বালানিগুলিকে বলা হয় কারণ তারা এই প্রাচীন জীবের জীবাশ্ম থেকে গঠিত।


জীবাশ্ম জ্বালানির তিনটি প্রধান প্রকার হল কয়লা, তেল এবং প্রাকৃতিক গ্যাস। কয়লা একটি কালো, কঠিন পদার্থ যা প্রাথমিকভাবে বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়। তেল একটি তরল পদার্থ যা পরিবহন এবং উত্তাপ সহ বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। প্রাকৃতিক গ্যাস একটি বায়বীয় পদার্থ যা গরম এবং বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত হয়।



জীবাশ্ম জ্বালানি কিভাবে গঠিত হয়?

জীবাশ্ম জ্বালানী জীবাশ্মকরণ নামক একটি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে গঠিত হয়। এই প্রক্রিয়া লক্ষ লক্ষ বছর সময় নেয় এবং নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি জড়িত:

জৈব পদার্থ: গাছপালা এবং প্রাণী মারা যায় এবং তাদের অবশিষ্টাংশ পলিতে সমাহিত হয়।

চাপ এবং তাপ: সময়ের সাথে সাথে, পলল তৈরি হয় এবং জৈব পদার্থের উপর চাপ দেয়। এই চাপ, পৃথিবীর মূল থেকে তাপের সাথে মিলিত, জৈব পদার্থের একটি রাসায়নিক পরিবর্তন ঘটায়, জীবাশ্ম জ্বালানী তৈরি করে।

নিষ্কাশন: একবার জীবাশ্ম জ্বালানী তৈরি হয়ে গেলে, তুরপুন এবং খনির কৌশল ব্যবহার করে পৃথিবীর ভূত্বক থেকে বের করা যেতে পারে।


জীবাশ্ম জ্বালানির সুবিধা

জীবাশ্ম জ্বালানির অনেক সুবিধা রয়েছে। প্রধান সুবিধাগুলির মধ্যে একটি হল তারা শক্তির একটি নির্ভরযোগ্য উৎস। এগুলি তুলনামূলকভাবে সস্তা এবং নিষ্কাশন করা সহজ, এগুলি বিশ্বের অনেক লোকের কাছে অ্যাক্সেসযোগ্য করে তোলে৷ জীবাশ্ম জ্বালানীও বহুমুখী। এগুলি পরিবহন, গরম করা এবং বিদ্যুৎ উৎপাদন সহ বিভিন্ন উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা যেতে পারে। এগুলি অত্যন্ত দক্ষ, যার অর্থ তারা তুলনামূলকভাবে অল্প পরিমাণে জ্বালানীর জন্য প্রচুর পরিমাণে শক্তি উত্পাদন করতে পারে।


জীবাশ্ম জ্বালানির অসুবিধা

তাদের সুবিধা থাকা সত্ত্বেও, জীবাশ্ম জ্বালানীরও অনেক অসুবিধা রয়েছে। একটি প্রধান অসুবিধা হল যে তারা অ-নবায়নযোগ্য। এর মানে হল যে একবার ব্যবহার হয়ে গেলে, সেগুলি প্রতিস্থাপন করা যাবে না। এটি তাদের দামের ওঠানামা এবং সরবরাহের ব্যাঘাতের জন্যও সংবেদনশীল করে তোলে। জীবাশ্ম জ্বালানিও অত্যন্ত দূষণকারী। তারা কার্বন ডাই অক্সাইড এবং মিথেনের মতো গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গত করে, যা জলবায়ু পরিবর্তনে অবদান রাখে। তারা সালফার ডাই অক্সাইড এবং নাইট্রোজেন অক্সাইডের মতো দূষক উত্পাদন করে, যা শ্বাসকষ্ট এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Timeline Treasures নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url